চলার পথে যেসব ব্যক্তিরা সফল, তাদের সবার মধ্যেই ছয়টি বিশেষ বৈশিষ্ট
রয়েছে। আমেরিকার স্টানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব বিজনেসের প্রফেসর
জেফারি পিফারের গবেষণায় এসব বৈশিষ্ট উঠে এসেছে।
বড়
কিছু অর্জন করার পূর্বশর্ত নিরলসভাবে কঠোর পরিশ্রম করা। আর এর জন্য দরকার
শক্তি। সেই সঙ্গে দরকার কাজের ব্যবস্থাপনার যোগ্যতা, যা যেকোন প্রতিষ্ঠানের
উন্নতি ও অগ্রগতির ওপর প্রভাব ফেলে।
যারা
কোনো কাজের জন্য লক্ষ্য স্থির রাখে, কখনো সেই পথ থেকে বিচ্যুত হয়না, তারা
সফল হতে বাধ্য। ব্যক্তিগত ক্ষেত্রে তো বটেই, সামাজিক, রাজনৈতিক এমনকি
বৈসায়িক ক্ষেত্রেও এ বিষয়টিকে অনেক গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হয়।
প্রতিষ্ঠানের কর্তা ব্যক্তি তাকেই দায়িত্ব দিতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন, যারা
নির্দিষ্ট লক্ষ অর্জনে দৃড় প্রতিজ্ঞ।
আপনার
আশপাশে যারা থাকেন অথবা কাজ করেন তাদের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি খুবই
গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। তারা কি চায় বা সমস্যা কি, সেটা আপনাকে জানতে হবে।
সেই সঙ্গে সমস্যার সামাধান দিতে হবে। এ দুটো কাজ যদি করতে পারেন তাহলে
আপনি সফল, আর শুধু প্রথমটা করতে পারলেও আপনার সফলতার পথ অনেকখানি খুলে
যাবে।
এটি এমন একটি
গুন যা মানুষকে সুন্দর মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে সাহায্য করে। কিন্তু এটা
কিভাবে সফলতার শর্ত? নমনীয়তা প্রকাশ করার ক্ষেত্রে যদি আপনি কৌশলী হতে
পারেন তবে আপনি এক্ষেত্রে সফল। আপনার নমনীয়তা আপনার অধিনস্থদের পরিপূর্ণ ও
সুন্দরভাবে কাজ করার সুযোগ করে দিবে। এতে আপনি উপকৃত হবেন, আপনার আশপাশের
লোকজনও উপকৃত হবে। (*নমনীয়তাকে অনেকেই দূর্বলতা হিসেবে দেখে। এতে আপনার
যতটা না ক্ষতি হবে, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির অনেক বেশি ক্ষতি হবে)
সফলতার
পথ যত প্রশস্ত হবে, আপনি তত বেশি বাধার মুখোমুখি হবেন। টর্নেডো,
সাইক্লোনের মতে ধেয়ে আসবে বাধার পাহাড়। এসব বাধা ডিঙিয়ে আপনাকে সামনে এগিয়ে
যেতে হবে। অনেক সময় দ্বন্দ্ব-ফ্যাসাদ, প্রতিবাদ-প্রতিরোধ করাটাই
বুদ্ধিমানের কাজ- যাতে আপনার প্রতিদ্বন্দ্বীরা বুঝতে পারে যে, প্রয়োজনে
আপনি যেকোন কিছুর মুখোমুখি হতে প্রস্তুত।
সব
সময় প্রতিবাদ, প্রতিরোধ একটি খারাপ অভ্যাস। ঐক্য ও সমঝোতা করে বেশি লাভবান
হওয়া সম্ভব। অহঙ্কার না করে বরং সঠিক পথে এগিয়ে যেতে হবে। অহঙ্কার হজম
করার বড় ধরনের উপকার রয়েছে। কারণ, বড় যুদ্ধে জিততে গেলে ছোটখাট যুদ্ধে যে
হারতে হয়!
বাংলাদেশ সময়: ০৭০৬ ঘণ্টা, মে ১৬, ২০১৪ - See more at:
http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/290548.html#sthash.ymeD6fjT.dpuf
চলার পথে যেসব ব্যক্তিরা সফল, তাদের সবার মধ্যেই ছয়টি বিশেষ বৈশিষ্ট
রয়েছে। আমেরিকার স্টানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব বিজনেসের প্রফেসর
জেফারি পিফারের গবেষণায় এসব বৈশিষ্ট উঠে এসেছে।
সফলতার শর্ত-১: শক্তি ও দৈহিক সহনশীলতাবড়
কিছু অর্জন করার পূর্বশর্ত নিরলসভাবে কঠোর পরিশ্রম করা। আর এর জন্য দরকার
শক্তি। সেই সঙ্গে দরকার কাজের ব্যবস্থাপনার যোগ্যতা, যা যেকোন প্রতিষ্ঠানের
উন্নতি ও অগ্রগতির ওপর প্রভাব ফেলে।
সফলতার শর্ত-২: স্থির লক্ষ্য যারা
কোনো কাজের জন্য লক্ষ্য স্থির রাখে, কখনো সেই পথ থেকে বিচ্যুত হয়না, তারা
সফল হতে বাধ্য। ব্যক্তিগত ক্ষেত্রে তো বটেই, সামাজিক, রাজনৈতিক এমনকি
বৈসায়িক ক্ষেত্রেও এ বিষয়টিকে অনেক গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হয়।
প্রতিষ্ঠানের কর্তা ব্যক্তি তাকেই দায়িত্ব দিতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন, যারা
নির্দিষ্ট লক্ষ অর্জনে দৃড় প্রতিজ্ঞ।
সফলতার শর্ত-৩: অন্যকে চেনাআপনার
আশপাশে যারা থাকেন অথবা কাজ করেন তাদের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি খুবই
গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। তারা কি চায় বা সমস্যা কি, সেটা আপনাকে জানতে হবে।
সেই সঙ্গে সমস্যার সামাধান দিতে হবে। এ দুটো কাজ যদি করতে পারেন তাহলে
আপনি সফল, আর শুধু প্রথমটা করতে পারলেও আপনার সফলতার পথ অনেকখানি খুলে
যাবে।
সফলতার শর্ত-৪: নমনীয়তাএটি এমন একটি
গুন যা মানুষকে সুন্দর মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে সাহায্য করে। কিন্তু এটা
কিভাবে সফলতার শর্ত? নমনীয়তা প্রকাশ করার ক্ষেত্রে যদি আপনি কৌশলী হতে
পারেন তবে আপনি এক্ষেত্রে সফল। আপনার নমনীয়তা আপনার অধিনস্থদের পরিপূর্ণ ও
সুন্দরভাবে কাজ করার সুযোগ করে দিবে। এতে আপনি উপকৃত হবেন, আপনার আশপাশের
লোকজনও উপকৃত হবে। (*নমনীয়তাকে অনেকেই দূর্বলতা হিসেবে দেখে। এতে আপনার
যতটা না ক্ষতি হবে, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির অনেক বেশি ক্ষতি হবে)
সফলতার শর্ত-৫: সহ্য ক্ষমতাসফলতার
পথ যত প্রশস্ত হবে, আপনি তত বেশি বাধার মুখোমুখি হবেন। টর্নেডো,
সাইক্লোনের মতে ধেয়ে আসবে বাধার পাহাড়। এসব বাধা ডিঙিয়ে আপনাকে সামনে এগিয়ে
যেতে হবে। অনেক সময় দ্বন্দ্ব-ফ্যাসাদ, প্রতিবাদ-প্রতিরোধ করাটাই
বুদ্ধিমানের কাজ- যাতে আপনার প্রতিদ্বন্দ্বীরা বুঝতে পারে যে, প্রয়োজনে
আপনি যেকোন কিছুর মুখোমুখি হতে প্রস্তুত।
সফলতার শর্ত-৬: অহঙ্কার দমনসব
সময় প্রতিবাদ, প্রতিরোধ একটি খারাপ অভ্যাস। ঐক্য ও সমঝোতা করে বেশি লাভবান
হওয়া সম্ভব। অহঙ্কার না করে বরং সঠিক পথে এগিয়ে যেতে হবে। অহঙ্কার হজম
করার বড় ধরনের উপকার রয়েছে। কারণ, বড় যুদ্ধে জিততে গেলে ছোটখাট যুদ্ধে যে
হারতে হয়!
বাংলাদেশ সময়: ০৭০৬ ঘণ্টা, মে ১৬, ২০১৪ - See more at:
http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/290548.html#sthash.ymeD6fjT.dpuf
চলার পথে যেসব ব্যক্তিরা সফল, তাদের সবার মধ্যেই ছয়টি বিশেষ বৈশিষ্ট
রয়েছে। আমেরিকার স্টানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব বিজনেসের প্রফেসর
জেফারি পিফারের গবেষণায় এসব বৈশিষ্ট উঠে এসেছে।
সফলতার শর্ত-১: শক্তি ও দৈহিক সহনশীলতাবড়
কিছু অর্জন করার পূর্বশর্ত নিরলসভাবে কঠোর পরিশ্রম করা। আর এর জন্য দরকার
শক্তি। সেই সঙ্গে দরকার কাজের ব্যবস্থাপনার যোগ্যতা, যা যেকোন প্রতিষ্ঠানের
উন্নতি ও অগ্রগতির ওপর প্রভাব ফেলে।
সফলতার শর্ত-২: স্থির লক্ষ্য যারা
কোনো কাজের জন্য লক্ষ্য স্থির রাখে, কখনো সেই পথ থেকে বিচ্যুত হয়না, তারা
সফল হতে বাধ্য। ব্যক্তিগত ক্ষেত্রে তো বটেই, সামাজিক, রাজনৈতিক এমনকি
বৈসায়িক ক্ষেত্রেও এ বিষয়টিকে অনেক গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হয়।
প্রতিষ্ঠানের কর্তা ব্যক্তি তাকেই দায়িত্ব দিতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন, যারা
নির্দিষ্ট লক্ষ অর্জনে দৃড় প্রতিজ্ঞ।
সফলতার শর্ত-৩: অন্যকে চেনাআপনার
আশপাশে যারা থাকেন অথবা কাজ করেন তাদের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি খুবই
গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। তারা কি চায় বা সমস্যা কি, সেটা আপনাকে জানতে হবে।
সেই সঙ্গে সমস্যার সামাধান দিতে হবে। এ দুটো কাজ যদি করতে পারেন তাহলে
আপনি সফল, আর শুধু প্রথমটা করতে পারলেও আপনার সফলতার পথ অনেকখানি খুলে
যাবে।
সফলতার শর্ত-৪: নমনীয়তাএটি এমন একটি
গুন যা মানুষকে সুন্দর মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে সাহায্য করে। কিন্তু এটা
কিভাবে সফলতার শর্ত? নমনীয়তা প্রকাশ করার ক্ষেত্রে যদি আপনি কৌশলী হতে
পারেন তবে আপনি এক্ষেত্রে সফল। আপনার নমনীয়তা আপনার অধিনস্থদের পরিপূর্ণ ও
সুন্দরভাবে কাজ করার সুযোগ করে দিবে। এতে আপনি উপকৃত হবেন, আপনার আশপাশের
লোকজনও উপকৃত হবে। (*নমনীয়তাকে অনেকেই দূর্বলতা হিসেবে দেখে। এতে আপনার
যতটা না ক্ষতি হবে, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির অনেক বেশি ক্ষতি হবে)
সফলতার শর্ত-৫: সহ্য ক্ষমতাসফলতার
পথ যত প্রশস্ত হবে, আপনি তত বেশি বাধার মুখোমুখি হবেন। টর্নেডো,
সাইক্লোনের মতে ধেয়ে আসবে বাধার পাহাড়। এসব বাধা ডিঙিয়ে আপনাকে সামনে এগিয়ে
যেতে হবে। অনেক সময় দ্বন্দ্ব-ফ্যাসাদ, প্রতিবাদ-প্রতিরোধ করাটাই
বুদ্ধিমানের কাজ- যাতে আপনার প্রতিদ্বন্দ্বীরা বুঝতে পারে যে, প্রয়োজনে
আপনি যেকোন কিছুর মুখোমুখি হতে প্রস্তুত।
সফলতার শর্ত-৬: অহঙ্কার দমনসব
সময় প্রতিবাদ, প্রতিরোধ একটি খারাপ অভ্যাস। ঐক্য ও সমঝোতা করে বেশি লাভবান
হওয়া সম্ভব। অহঙ্কার না করে বরং সঠিক পথে এগিয়ে যেতে হবে। অহঙ্কার হজম
করার বড় ধরনের উপকার রয়েছে। কারণ, বড় যুদ্ধে জিততে গেলে ছোটখাট যুদ্ধে যে
হারতে হয়!
বাংলাদেশ সময়: ০৭০৬ ঘণ্টা, মে ১৬, ২০১৪ - See more at:
http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/290548.html#sthash.ymeD6fjT.dpuf
গবেষকদের দাবি, অদূর ভবিষ্যতে এ ধরনের শক্তি ব্যবহার করে ক্ষুদ্র কোনো যন্ত্রও চালানো যাবে।
সমকাল ডেস্ক
চার্জার বহনের দিন ভুলে যেতেই হচ্ছে। আগামী দিনে হার্টবিট বা হৃদস্পন্দন থেকেই চার্জ হবে মোবাইল।
ফাইল ছবি।
যুক্তরাষ্ট্র
ও চীনের গবেষকরা এমনই একটি ব্যাটারির কথা বলছেন। প্রতিস্থাপনযোগ্য
অতিসূক্ষ এই ব্যাটারি পেসমেকার চার্জে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
গবেষকরা
জানান, নতুন আবিস্কৃত ব্যাটারিটি দেহের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিশেষ করে
হৃদযন্ত্র ফুসফুস এবং বক্ষ ও উদরের মধ্যবর্তী ঝিল্লি বা মধ্যচ্ছদার
নড়াচড়াকে শক্তিতে রূপান্তর করতে পারে।
ক্ষুদ্র
স্ট্রিপ আকারের এই ব্যাটারি এরইমধ্যে গবেষকরা একটি গরুর ফুসফুসে লাগিয়ে
পরীক্ষা চালিয়েছেন। তাতে দেখা গেছে, এই ব্যাটারি ফুসফুসের স্পন্দন থেকে খুব
সহজেই শক্তি সংগ্রহ করতে সক্ষম।
গবেষকরা গরুর
হৃদযন্ত্রে দুটি ব্যাটারি বসিয়ে দেখেছেন, দুটিই চার্জ হয়েছে। এতে তারা
নিশ্চিত হয়েছেন, একাধিক অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে একাধিক ব্যাটারি প্রতিস্থাপন করলে
তাতে আরও বেশি শক্তি সংগ্রহ সম্ভব।
গবেষকদের দাবি, অদূর ভবিষ্যতে এ ধরনের শক্তি ব্যবহার করে ক্ষুদ্র কোনো যন্ত্রও চালানো যাবে।
গবেষকদল
জানায়, ক্ষুদ্র এই পিজোইলেকট্রিক অর্থাৎ শরীরের প্রাকৃতিক সঞ্চালনা, চাপ,
তাপ ইত্যাদিকে শক্তিতে রূপান্তরকারী ব্যাটারিটি জিরকোনেট টিটেনেট
ন্যানোরিবনের সংমিশ্রণে তৈরি, যাকে বলা যায় জৈবপ্লাস্টিকের ঘর। এতে আরও আছে
একটি সংযুক্ত রেকটিফায়ার যা বৈদ্যুতিক তরঙ্গকেও রূপান্তর ঘটাতে সক্ষম।
গবেষকরা আশা করছেন, আপাতত এই ব্যাটারি মেডিকেলে ব্যবহৃত যন্ত্রে ব্যবহার করা যাবে। সূত্র : ডেইলি মেইল অনলাইন