Saturday, May 31, 2014

ক্যান্সারে দায়ী নয় মোবাইল!

বৃটিশ গবেষকরা বলছেন, শিশুদের লিউকোমিয়া বা রক্তের ক্যান্সারের কারণ হিসেবে এতটুকু দোষ নেই মোবাইল ফোনের।

ভয়াবহ অপবাদ থেকে মুক্তি পেল মোবাইল ফোন। নিন্দুকেরা ছড়িয়েছিল, মোবাইল ফোন ক্যান্সারের অন্যতম কারণ!ক্যান্সারে দায়ী নয় মোবাইল!
ভারতের সংবাদমাধ্যম জিনিউজ অনলাইন এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এক গবেষণায় প্রমাণ হয়েছে, শিশুদের লিউকোমিয়া বা রক্তের ক্যান্সারের কারণ হিসেবে এতটুকু দোষ নেই অবশ্য প্রয়োজনীয় এই যন্ত্রটির।
বহুদিন ধরেই ভয় ছিল মোবাইল ফোনের অতি ব্যবহারের ক্ষতি নিয়ে। ভাবা হত, মোবাইল ফোন ও টাওয়ার থেকে যে রেডিওতরঙ্গ নির্গত হয় তা মস্তিষ্কে টিউমার, মাথা যন্ত্রণা ও ক্যান্সারের অন্যতম কারণ। কিন্তু বৃটেনের নতুন গবেষণা অনুযায়ী মোবাইল ফোন ব্যবহার সম্পূর্ণ সুরক্ষিত।
পৃথিবীজুড়ে মোবাইল ফোন ব্যবহারের ঝুঁকি নিয়ে বৃটেনের মোবাইল টেলিকমিউনিকেশন অ্যান্ড হেলথ রিসার্চ প্রোগ্রামের তরফ থেকে ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক তরঙ্গ বিশেষজ্ঞ মার্টিন গ্লেডহিল জানিয়েছেন, মোবাইল থেকে নির্গত রেডিওতরঙ্গ শরীরের পক্ষে ক্ষতিকারক কি-না সে বিষয়ে কোনো প্রমাণই পাওয়া যায়নি বিশেষজ্ঞ দলের গবেষণায়।
এক দশকের গবেষণার পর বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, গর্ভবতী অবস্থায় মোবাইল ফোনের ব্যবহার মায়ের গর্ভের ভ্রূণের বিন্দুমাত্র ক্ষতি করে না। লিউকোমিয়ার কারণ হিসেবেও সেলফোনকে দায়ী করার বিরোধিতা করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
মোবাইল ফোন ও ওয়াই-ফাই ডেটা থেকে যে রেডিও সিগন্যাল নির্গত হয় স্বাস্থ্যের ওপর তার কোনও প্রভাব পড়ে না বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
Source:সমকাল

হার্টবিটেই মোবাইল চার্র্জ!

চার্জার বহনের দিন ভুলে যেতেই হচ্ছে। আগামী দিনে হার্টবিট বা হৃদস্পন্দন থেকেই চার্জ হবে মোবাইল।
 
যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের গবেষকরা এমনই একটি ব্যাটারির কথা বলছেন। প্রতিস্থাপনযোগ্য অতিসূক্ষ এই ব্যাটারি পেসমেকার চার্জে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।  
 
গবেষকরা জানান, নতুন আবিস্কৃত ব্যাটারিটি দেহের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিশেষ করে হৃদযন্ত্র ফুসফুস এবং বক্ষ ও উদরের মধ্যবর্তী ঝিল্লি  বা মধ্যচ্ছদার নড়াচড়াকে শক্তিতে রূপান্তর করতে পারে।
 
ক্ষুদ্র স্ট্রিপ আকারের এই ব্যাটারি এরইমধ্যে গবেষকরা  একটি গরুর ফুসফুসে লাগিয়ে পরীক্ষা চালিয়েছেন। তাতে দেখা গেছে, এই ব্যাটারি ফুসফুসের স্পন্দন থেকে খুব সহজেই শক্তি সংগ্রহ করতে সক্ষম।
 
গবেষকরা গরুর হৃদযন্ত্রে  দুটি ব্যাটারি বসিয়ে দেখেছেন, দুটিই চার্জ হয়েছে। এতে তারা নিশ্চিত হয়েছেন, একাধিক অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে একাধিক ব্যাটারি প্রতিস্থাপন করলে তাতে আরও বেশি শক্তি সংগ্রহ সম্ভব।
 
গবেষকদের দাবি, অদূর ভবিষ্যতে এ ধরনের শক্তি ব্যবহার করে ক্ষুদ্র কোনো যন্ত্রও চালানো যাবে।
 
গবেষকদল জানায়, ক্ষুদ্র এই পিজোইলেকট্রিক অর্থাৎ শরীরের প্রাকৃতিক সঞ্চালনা, চাপ, তাপ ইত্যাদিকে শক্তিতে রূপান্তরকারী ব্যাটারিটি জিরকোনেট টিটেনেট ন্যানোরিবনের সংমিশ্রণে তৈরি, যাকে বলা যায় জৈবপ্লাস্টিকের ঘর। এতে আরও আছে একটি সংযুক্ত রেকটিফায়ার যা বৈদ্যুতিক তরঙ্গকেও রূপান্তর ঘটাতে সক্ষম।
 
গবেষকরা আশা করছেন, আপাতত এই ব্যাটারি মেডিকেলে ব্যবহৃত যন্ত্রে  ব্যবহার করা যাবে। 
 
সূত্র : ডেইলি মেইল অনলাইন
 
চলার পথে যেসব ব্যক্তিরা সফল, তাদের সবার মধ্যেই ছয়টি বিশেষ বৈশিষ্ট রয়েছে। আমেরিকার স্টানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব বিজনেসের প্রফেসর জেফারি পিফারের গবেষণায় এসব বৈশিষ্ট উঠে এসেছে।

সফলতার শর্ত-১: শক্তি ও দৈহিক সহনশীলতা
বড় কিছু অর্জন করার পূর্বশর্ত নিরলসভাবে কঠোর পরিশ্রম করা। আর এর জন্য দরকার শক্তি। সেই সঙ্গে দরকার কাজের ব্যবস্থাপনার যোগ্যতা, যা যেকোন প্রতিষ্ঠানের উন্নতি ও অগ্রগতির ওপর প্রভাব ফেলে।

সফলতার শর্ত-২: স্থির লক্ষ্য
যারা কোনো কাজের জন্য লক্ষ্য স্থির রাখে, কখনো সেই পথ থেকে বিচ্যুত হয়না, তারা সফল হতে বাধ্য। ব্যক্তিগত ক্ষেত্রে তো বটেই, সামাজিক, রাজনৈতিক এমনকি বৈসায়িক ক্ষেত্রেও এ বিষয়টিকে অনেক গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হয়। প্রতিষ্ঠানের কর্তা ব্যক্তি তাকেই দায়িত্ব দিতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন, যারা নির্দিষ্ট লক্ষ অর্জনে দৃড় প্রতিজ্ঞ।

সফলতার শর্ত-৩: অন্যকে চেনা
আপনার আশপাশে যারা থাকেন অথবা কাজ করেন তাদের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। তারা কি চায় বা সমস্যা কি, সেটা আপনাকে জানতে হবে। সেই সঙ্গে সমস্যার সামাধান দিতে হবে। এ দুটো কাজ যদি করতে পারেন তাহলে আপনি সফল, আর শুধু প্রথমটা করতে পারলেও আপনার সফলতার পথ অনেকখানি খুলে যাবে।

সফলতার শর্ত-৪: নমনীয়তা
এটি এমন একটি গুন যা মানুষকে সুন্দর মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে সাহায্য করে। কিন্তু এটা কিভাবে সফলতার শর্ত? নমনীয়তা প্রকাশ করার ক্ষেত্রে যদি আপনি কৌশলী হতে পারেন তবে আপনি এক্ষেত্রে সফল। আপনার নমনীয়তা আপনার অধিনস্থদের পরিপূর্ণ ও সুন্দরভাবে কাজ করার সুযোগ করে দিবে। এতে আপনি উপকৃত হবেন, আপনার আশপাশের লোকজনও উপকৃত হবে। (*নমনীয়তাকে অনেকেই দূর্বলতা হিসেবে দেখে। এতে আপনার যতটা না ক্ষতি হবে, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির অনেক বেশি ক্ষতি হবে)

সফলতার শর্ত-৫: সহ্য ক্ষমতা
সফলতার পথ যত প্রশস্ত হবে, আপনি তত বেশি বাধার মুখোমুখি হবেন। টর্নেডো, সাইক্লোনের মতে ধেয়ে আসবে বাধার পাহাড়। এসব বাধা ডিঙিয়ে আপনাকে সামনে এগিয়ে যেতে হবে। অনেক সময় দ্বন্দ্ব-ফ্যাসাদ, প্রতিবাদ-প্রতিরোধ করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ- যাতে আপনার প্রতিদ্বন্দ্বীরা বুঝতে পারে যে, প্রয়োজনে আপনি যেকোন কিছুর মুখোমুখি হতে প্রস্তুত।

সফলতার শর্ত-৬: অহঙ্কার দমন
সব সময় প্রতিবাদ, প্রতিরোধ একটি খারাপ অভ্যাস। ঐক্য ও সমঝোতা করে বেশি লাভবান হওয়া সম্ভব। অহঙ্কার না করে বরং সঠিক পথে এগিয়ে যেতে হবে। অহঙ্কার হজম করার বড় ধরনের উপকার রয়েছে। কারণ, বড় যুদ্ধে জিততে গেলে ছোটখাট যুদ্ধে যে হারতে হয়!

বাংলাদেশ সময়: ০৭০৬ ঘণ্টা, মে ১৬, ২০১৪ - See more at: http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/290548.html#sthash.ymeD6fjT.dpuf
চলার পথে যেসব ব্যক্তিরা সফল, তাদের সবার মধ্যেই ছয়টি বিশেষ বৈশিষ্ট রয়েছে। আমেরিকার স্টানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব বিজনেসের প্রফেসর জেফারি পিফারের গবেষণায় এসব বৈশিষ্ট উঠে এসেছে।

সফলতার শর্ত-১: শক্তি ও দৈহিক সহনশীলতা
বড় কিছু অর্জন করার পূর্বশর্ত নিরলসভাবে কঠোর পরিশ্রম করা। আর এর জন্য দরকার শক্তি। সেই সঙ্গে দরকার কাজের ব্যবস্থাপনার যোগ্যতা, যা যেকোন প্রতিষ্ঠানের উন্নতি ও অগ্রগতির ওপর প্রভাব ফেলে।

সফলতার শর্ত-২: স্থির লক্ষ্য
যারা কোনো কাজের জন্য লক্ষ্য স্থির রাখে, কখনো সেই পথ থেকে বিচ্যুত হয়না, তারা সফল হতে বাধ্য। ব্যক্তিগত ক্ষেত্রে তো বটেই, সামাজিক, রাজনৈতিক এমনকি বৈসায়িক ক্ষেত্রেও এ বিষয়টিকে অনেক গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হয়। প্রতিষ্ঠানের কর্তা ব্যক্তি তাকেই দায়িত্ব দিতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন, যারা নির্দিষ্ট লক্ষ অর্জনে দৃড় প্রতিজ্ঞ।

সফলতার শর্ত-৩: অন্যকে চেনা
আপনার আশপাশে যারা থাকেন অথবা কাজ করেন তাদের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। তারা কি চায় বা সমস্যা কি, সেটা আপনাকে জানতে হবে। সেই সঙ্গে সমস্যার সামাধান দিতে হবে। এ দুটো কাজ যদি করতে পারেন তাহলে আপনি সফল, আর শুধু প্রথমটা করতে পারলেও আপনার সফলতার পথ অনেকখানি খুলে যাবে।

সফলতার শর্ত-৪: নমনীয়তা
এটি এমন একটি গুন যা মানুষকে সুন্দর মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে সাহায্য করে। কিন্তু এটা কিভাবে সফলতার শর্ত? নমনীয়তা প্রকাশ করার ক্ষেত্রে যদি আপনি কৌশলী হতে পারেন তবে আপনি এক্ষেত্রে সফল। আপনার নমনীয়তা আপনার অধিনস্থদের পরিপূর্ণ ও সুন্দরভাবে কাজ করার সুযোগ করে দিবে। এতে আপনি উপকৃত হবেন, আপনার আশপাশের লোকজনও উপকৃত হবে। (*নমনীয়তাকে অনেকেই দূর্বলতা হিসেবে দেখে। এতে আপনার যতটা না ক্ষতি হবে, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির অনেক বেশি ক্ষতি হবে)

সফলতার শর্ত-৫: সহ্য ক্ষমতা
সফলতার পথ যত প্রশস্ত হবে, আপনি তত বেশি বাধার মুখোমুখি হবেন। টর্নেডো, সাইক্লোনের মতে ধেয়ে আসবে বাধার পাহাড়। এসব বাধা ডিঙিয়ে আপনাকে সামনে এগিয়ে যেতে হবে। অনেক সময় দ্বন্দ্ব-ফ্যাসাদ, প্রতিবাদ-প্রতিরোধ করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ- যাতে আপনার প্রতিদ্বন্দ্বীরা বুঝতে পারে যে, প্রয়োজনে আপনি যেকোন কিছুর মুখোমুখি হতে প্রস্তুত।

সফলতার শর্ত-৬: অহঙ্কার দমন
সব সময় প্রতিবাদ, প্রতিরোধ একটি খারাপ অভ্যাস। ঐক্য ও সমঝোতা করে বেশি লাভবান হওয়া সম্ভব। অহঙ্কার না করে বরং সঠিক পথে এগিয়ে যেতে হবে। অহঙ্কার হজম করার বড় ধরনের উপকার রয়েছে। কারণ, বড় যুদ্ধে জিততে গেলে ছোটখাট যুদ্ধে যে হারতে হয়!

বাংলাদেশ সময়: ০৭০৬ ঘণ্টা, মে ১৬, ২০১৪ - See more at: http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/290548.html#sthash.ymeD6fjT.dpuf
চলার পথে যেসব ব্যক্তিরা সফল, তাদের সবার মধ্যেই ছয়টি বিশেষ বৈশিষ্ট রয়েছে। আমেরিকার স্টানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব বিজনেসের প্রফেসর জেফারি পিফারের গবেষণায় এসব বৈশিষ্ট উঠে এসেছে।

সফলতার শর্ত-১: শক্তি ও দৈহিক সহনশীলতা
বড় কিছু অর্জন করার পূর্বশর্ত নিরলসভাবে কঠোর পরিশ্রম করা। আর এর জন্য দরকার শক্তি। সেই সঙ্গে দরকার কাজের ব্যবস্থাপনার যোগ্যতা, যা যেকোন প্রতিষ্ঠানের উন্নতি ও অগ্রগতির ওপর প্রভাব ফেলে।

সফলতার শর্ত-২: স্থির লক্ষ্য
যারা কোনো কাজের জন্য লক্ষ্য স্থির রাখে, কখনো সেই পথ থেকে বিচ্যুত হয়না, তারা সফল হতে বাধ্য। ব্যক্তিগত ক্ষেত্রে তো বটেই, সামাজিক, রাজনৈতিক এমনকি বৈসায়িক ক্ষেত্রেও এ বিষয়টিকে অনেক গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হয়। প্রতিষ্ঠানের কর্তা ব্যক্তি তাকেই দায়িত্ব দিতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন, যারা নির্দিষ্ট লক্ষ অর্জনে দৃড় প্রতিজ্ঞ।

সফলতার শর্ত-৩: অন্যকে চেনা
আপনার আশপাশে যারা থাকেন অথবা কাজ করেন তাদের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। তারা কি চায় বা সমস্যা কি, সেটা আপনাকে জানতে হবে। সেই সঙ্গে সমস্যার সামাধান দিতে হবে। এ দুটো কাজ যদি করতে পারেন তাহলে আপনি সফল, আর শুধু প্রথমটা করতে পারলেও আপনার সফলতার পথ অনেকখানি খুলে যাবে।

সফলতার শর্ত-৪: নমনীয়তা
এটি এমন একটি গুন যা মানুষকে সুন্দর মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে সাহায্য করে। কিন্তু এটা কিভাবে সফলতার শর্ত? নমনীয়তা প্রকাশ করার ক্ষেত্রে যদি আপনি কৌশলী হতে পারেন তবে আপনি এক্ষেত্রে সফল। আপনার নমনীয়তা আপনার অধিনস্থদের পরিপূর্ণ ও সুন্দরভাবে কাজ করার সুযোগ করে দিবে। এতে আপনি উপকৃত হবেন, আপনার আশপাশের লোকজনও উপকৃত হবে। (*নমনীয়তাকে অনেকেই দূর্বলতা হিসেবে দেখে। এতে আপনার যতটা না ক্ষতি হবে, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির অনেক বেশি ক্ষতি হবে)

সফলতার শর্ত-৫: সহ্য ক্ষমতা
সফলতার পথ যত প্রশস্ত হবে, আপনি তত বেশি বাধার মুখোমুখি হবেন। টর্নেডো, সাইক্লোনের মতে ধেয়ে আসবে বাধার পাহাড়। এসব বাধা ডিঙিয়ে আপনাকে সামনে এগিয়ে যেতে হবে। অনেক সময় দ্বন্দ্ব-ফ্যাসাদ, প্রতিবাদ-প্রতিরোধ করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ- যাতে আপনার প্রতিদ্বন্দ্বীরা বুঝতে পারে যে, প্রয়োজনে আপনি যেকোন কিছুর মুখোমুখি হতে প্রস্তুত।

সফলতার শর্ত-৬: অহঙ্কার দমন
সব সময় প্রতিবাদ, প্রতিরোধ একটি খারাপ অভ্যাস। ঐক্য ও সমঝোতা করে বেশি লাভবান হওয়া সম্ভব। অহঙ্কার না করে বরং সঠিক পথে এগিয়ে যেতে হবে। অহঙ্কার হজম করার বড় ধরনের উপকার রয়েছে। কারণ, বড় যুদ্ধে জিততে গেলে ছোটখাট যুদ্ধে যে হারতে হয়!

বাংলাদেশ সময়: ০৭০৬ ঘণ্টা, মে ১৬, ২০১৪ - See more at: http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/290548.html#sthash.ymeD6fjT.dpuf
গবেষকদের দাবি, অদূর ভবিষ্যতে এ ধরনের শক্তি ব্যবহার করে ক্ষুদ্র কোনো যন্ত্রও চালানো যাবে।
সমকাল ডেস্ক
চার্জার বহনের দিন ভুলে যেতেই হচ্ছে। আগামী দিনে হার্টবিট বা হৃদস্পন্দন থেকেই চার্জ হবে মোবাইল।হার্টবিটেই মোবাইল চার্র্জ!
ফাইল ছবি।
 
যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের গবেষকরা এমনই একটি ব্যাটারির কথা বলছেন। প্রতিস্থাপনযোগ্য অতিসূক্ষ এই ব্যাটারি পেসমেকার চার্জে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।  
 
গবেষকরা জানান, নতুন আবিস্কৃত ব্যাটারিটি দেহের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিশেষ করে হৃদযন্ত্র ফুসফুস এবং বক্ষ ও উদরের মধ্যবর্তী ঝিল্লি  বা মধ্যচ্ছদার নড়াচড়াকে শক্তিতে রূপান্তর করতে পারে।
 
ক্ষুদ্র স্ট্রিপ আকারের এই ব্যাটারি এরইমধ্যে গবেষকরা  একটি গরুর ফুসফুসে লাগিয়ে পরীক্ষা চালিয়েছেন। তাতে দেখা গেছে, এই ব্যাটারি ফুসফুসের স্পন্দন থেকে খুব সহজেই শক্তি সংগ্রহ করতে সক্ষম।
 
গবেষকরা গরুর হৃদযন্ত্রে  দুটি ব্যাটারি বসিয়ে দেখেছেন, দুটিই চার্জ হয়েছে। এতে তারা নিশ্চিত হয়েছেন, একাধিক অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে একাধিক ব্যাটারি প্রতিস্থাপন করলে তাতে আরও বেশি শক্তি সংগ্রহ সম্ভব।
 
গবেষকদের দাবি, অদূর ভবিষ্যতে এ ধরনের শক্তি ব্যবহার করে ক্ষুদ্র কোনো যন্ত্রও চালানো যাবে।
 
গবেষকদল জানায়, ক্ষুদ্র এই পিজোইলেকট্রিক অর্থাৎ শরীরের প্রাকৃতিক সঞ্চালনা, চাপ, তাপ ইত্যাদিকে শক্তিতে রূপান্তরকারী ব্যাটারিটি জিরকোনেট টিটেনেট ন্যানোরিবনের সংমিশ্রণে তৈরি, যাকে বলা যায় জৈবপ্লাস্টিকের ঘর। এতে আরও আছে একটি সংযুক্ত রেকটিফায়ার যা বৈদ্যুতিক তরঙ্গকেও রূপান্তর ঘটাতে সক্ষম।
 
গবেষকরা আশা করছেন, আপাতত এই ব্যাটারি মেডিকেলে ব্যবহৃত যন্ত্রে  ব্যবহার করা যাবে। সূত্র : ডেইলি মেইল অনলাইন
 

Friday, May 30, 2014

বিনামূল্যে ফ্রিল্যান্সিং শেখার সুযোগ

অনলাইনে বিনামূল্যে ফ্রিল্যান্সিং কাজ শেখানোর উদ্যোগ নিয়েছে তথ্য-প্রযুক্তিভিত্তিক অনলাইন সংগঠন  ইনফোনেট। এতে ইংরেজিতে দক্ষ যেকেউ ইন্টারনেট সংযুক্ত পিসি থাকলে ঘরে বসে দেশের যেকোনো প্রান্ত  থেকে  কোর্স করার সুযোগ পাবেন।
ইনফোনেটের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তরুণদের মাঝে ফ্রিল্যান্সিং ছড়িয়ে দিতেই এই উদ্যোগ। এখানে পেশাদার ফ্রিল্যান্সার কর্তৃক অনলাইনে সরাসরি ট্রেনিং এর পাশাপাশি লেকচার শিট এবং সপ্তাহ শেষে পরীক্ষা ও এবং কোর্স শেষে সনদ দেওয়া হবে।
ওয়েব ও গ্রাফিকস ডিজাইন, ওয়ার্ড প্রেস, এসইও, ই-মেইল মার্কেটিং এবং আর্টিকেল রাইটিং এর উপর প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।  এছাড়া শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ই-বুক  ও পেনড্রাইভের মাধ্যমে কিংবা ওয়েবসাইট থেকে ফ্রি  ভিডিও  টিউটোরিয়াল দেখার সুযোগ থাকবে। এখানে কোর্স করার পর মেধাবী শিক্ষার্থীরা চাইলে এই সংগঠনে  কাজ করার সুযোগ পাবেন।
প্রতিটি  ব্যাচে শুধুমাত্র ১০০ জন অংশ নেওয়ার সুযোগ পাবেন। ক্লাস হবে সপ্তাহে ৩ দিন, ১ থেকে দেড় ঘণ্টা।  মোট ৪৫ দিনের কোর্স। ডে শিফট এবং মর্নিং শিফট থাকায় সবার কোর্সে অংশ নেওয়ার সুযোগ রয়েছে।
অনলাইনে টিমভিউয়ার সফটওয়্যারের মাধ্যমে সরাসরি স্ক্রিন শেয়ার করে শেখানো হবে। এতে ওয়েব ক্যাম থাকার প্রয়োজন নেই।
কোর্সে অংশ নিতে যোগ দিতে যেতে হবে- https://www.facebook.com/groups/infonetbd/
বিস্তারিত জানা যাবে  www.infonetbd.org এই ওয়েবসাইটে।

জীবনবৃত্তান্তে কীভাবে দেবেন শিক্ষা-তথ্য

স্কট থম্পসনের কথা মনে আছে? জীবনবৃত্তান্তে শিক্ষা বিষয়ে ভুল তথ্য দেওয়ার কারণে ২০১২ সালে চাকরি ছেড়ে দিতে হয়েছিল ইয়াহুর এই প্রধান নির্বাহীকে। চাকরিতে ঢোকার সময় নিজের রেজ্যুম বা কারিকুলাম ভিটায় (জীবনবৃত্তান্তে) থম্পসন লিখেছিলেন তিনি একটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কম্পিউটার সায়েন্সের ডিগ্রি নিয়েছেন। কিন্তু অনুসন্ধানে দেখা যায়, তাঁর শিক্ষাজীবন শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত ওই বিশ্ববিদ্যালয় এই বিষয়ে কোনো ডিগ্রি দেওয়া শুরুই করেনি। বিষয়টা ধরা পড়ায় চার মাসের মাথাতেই চাকরি ছেড়ে দিতে হয় থম্পসনকে।
আপনি শুরু করেছিলেন কিন্তু শেষ করতে পারেননি, এমন তথ্য জীবনবৃত্তান্তে উপস্থাপন করার ক্ষেত্রে সাবধান। তার মানে এই নয় যে, আপনি তা বাদ দিয়ে যাবেন; বরং শিক্ষাগত যোগ্যতার অংশে একটু সংক্ষিপ্ত বর্ণনাসহ সময় অনুক্রমে তা উল্লেখ করুন। কোর্সের নাম লিখুন, কোর্সের কতটা পর্যন্ত আপনি শেষ করেছেন তা উল্লেখসহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম উল্লেখ করুন। মনোবিজ্ঞানী কার্ল পারসিংয়ের পরামর্শসহ এ বিষয়ে জানিয়েছে বিবিসি।
যুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সির মেট্রাস গ্রুপের শিল্প ও প্রতিষ্ঠানবিষয়ক মনোবিজ্ঞানী কার্ল পারসিং বলেন, ‘নিজেকে ভুলভাবে উপস্থাপন করার চেয়ে আপনি যে চাকরির জন্য আবেদন করেছেন, সেই পদের জন্য আপনার যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ও জ্ঞান কীভাবে কাজে লাগবে, সেটা যথাযথভাবে উপস্থাপন করতে পারাই আপনাকে অনেকটা এগিয়ে দিতে পারে।’
এই মনোবিজ্ঞানী বলেন, চাকরির আবেদনে কিংবা জীবনবৃত্তান্তে স্বচ্ছতা বজায় রাখুন। শিক্ষা এবং দক্ষতায় আপনি কীভাবে কতটা অগ্রসর হয়েছেন, তার বর্ণনা তুলে ধরুন। একটা উদাহরণ দিয়ে পারসিং বলেন, প্রয়োজনে আপনি লিখতে পারেন—‘ক’ বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘খ’ কোর্স সম্পন্ন করেছি। ওই কোর্সে ‘গ, ঘ, ঙ’ বিষয়ে পড়েছি এবং তা আমাকে ‘জ’ এবং ‘ঝ’ বিষয়ে দক্ষতা অর্জনে সহায়তা করেছে। সঙ্গে যুক্ত করুন ছাত্রজীবন শেষে আপনি পেশাগত ক্ষেত্রে কোথায় কোথায় কী কাজ করেছেন সেই বর্ণনা। এভাবে প্রাসঙ্গিকভাবে শিক্ষা এবং অভিজ্ঞতা মিলিয়ে নির্দিষ্ট পেশাগত ক্ষেত্রে আপনার অর্জনকে উপস্থাপন করতে পারেন।
আপনি চাইলে ‘কভার লেটার’ বা চাকরির আবেদনপত্রটি কাজে লাগাতে পারেন আপনার জীবনবৃত্তান্তে উল্লেখ করা শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা ব্যাখ্যা করার জন্য। আর এখানেই আপনি সংক্ষিপ্তভাবে জানিয়ে দিতে পারেন কেন একটা কোর্স শুরু করেও আপনি তা শেষ করেননি। আর শুধু কভার লেটারেই নয়, চাকরির সাক্ষাৎকারেও এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকুন। এ প্রসঙ্গে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে, এখানে খুব ব্যক্তিগত বিষয়াদি নিয়ে বেশি কিছু লিখবেন বা বলবেন না। কেননা ভুলে গেলে চলবে না এটা চাকরির আবেদন, চাকরির সাক্ষাৎকার, মনোবিজ্ঞানীর কাছে ব্যক্তিগত কাউন্সেলিং সেশন নয়। বরং ব্যক্তিজীবনের সমস্যা কাটিয়ে আপনি কীভাবে উদ্যমের সঙ্গে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন, করছেন তা সামনে নিয়ে আসুন।
আপনি হয়তো একটা গবেষণার বৃত্তি নিয়ে ফেলোশিপ শুরু করেছেন কিন্তু তার ডিগ্রি অংশ শেষ করেননি। হয়তো একটা প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করেছেন কিন্তু পরে ওই বিষয়ে আর অগ্রসর হননি। এমনকি হয়তো একটা বৃত্তির জন্য মনোনীত হয়েও সুযোগের অভাবে তাতে অংশ নিতে পারেননি। এগুলোর কোনোটিই ফেলনা নয় চাকরিদাতার কাছে। তবে, অবশ্যই সব বিষয়েরই প্রয়োজনীয় নথিপত্র বা সনদ জুড়ে দিতে হবে আপনার জীবনবৃত্তান্তের সঙ্গে।

পেশা নিয়ে অভিভাবকের পরামর্শ কি সেকেলে?

পেশা বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে মা-বাবার পছন্দ-অপছন্দের ওপর নির্ভর করতে হয় অনেকে ছেলে-মেয়েকেই। কিন্তু এ বিষয়ে অভিভাবকদের ধ্যান-ধারণা অনেক সময় সেকেলে হতে পারে। আর অনেক অভিভাবকই চান তাঁদের সন্তান প্রথাগত ও নিরাপদ পেশায় থাকুক। কিন্তু হাল দুনিয়ার চাকরির বাজার এবং নিত্য-নতুন সম্ভাবনা সম্পর্কে না জানার কারণে অভিভাবকদের এই দৃষ্টিভঙ্গি চাকরির বাজারে ঢুকতে চাওয়া তরুণ-তরুণীদের জন্য হিতে বিপরীত হতে পারে। যুক্তরাজ্যে সাম্প্রতিক এক গবেষণা প্রতিবেদনের ভিত্তিতে দেশটির এ বিষয়ক হালচাল তুলে ধরেছে বিবিসি।
যুক্তরাজ্যের ‘অ্যাসোসিয়েশন অব কলেজেস’ এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, দেশটির ৭০ ভাগ তরুণ-তরুণীই পেশা বাছাইয়ের ক্ষেত্রে অভিভাবকদের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করেন। প্রতিবেদনে সতর্ক করে দিয়ে বলা হয়, ‘সঠিক ধারণা রাখেন না এমন অভিভাবকেরা সন্তানের উচ্চাকাঙ্ক্ষাকে লক্ষ্যভ্রষ্ট করে দিতে পারেন।’ স্থানীয় বাজার এবং বিকাশমান পেশাগত ক্ষেত্রগুলো সম্পর্কে শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকদের পরামর্শ দিতে পেশা-পরামর্শক প্রতিষ্ঠানগুলোর কাজ করা উচিত বলেও মন্তব্য করা হয় ওই প্রতিবেদনে।
ব্যাপক পরিবর্তন চান শিক্ষার্থীরা
এ বছরের শুরুর দিকে ‘অ্যাসোসিয়েশন অব কলেজেস’-এর আগের একটি গবেষণার ওপর ভিত্তি করে অভিভাবক, শিক্ষার্থী এবং পেশা-বিশেষজ্ঞদের বিশদ সাক্ষাত্কার নেন নতুন এ প্রতিবেদনটির রচয়িতারা। ইংল্যান্ডের প্রায় ২ হাজার শিক্ষার্থীর ওপর জরিপ চালিয়ে তাঁরা দেখেতে পান, গড়ে মাত্র ৪৯ শতাংশ ছেলে-মেয়েরা চাকরির বাজার সম্পর্কে মোটামুটি ধারণা রাখেন।
অ্যাসোসিয়েশন অব কলেজেস জানিয়েছে, তারা যেসব শিক্ষার্থীর সাক্ষাত্কার নিয়েছে, তাঁদের বড় অংশই চাকরিদাতাদের সঙ্গে আরও ভালো যোগসূত্র এবং পেশাগত পরামর্শের ক্ষেত্রে ‘ব্যাপক পরিবর্তন’ চায়। পাশাপাশি পেশাগত ক্ষেত্রগুলোতে বাস্তবিকই ‘ঘুরে দেখার’ সুযোগ এবং আরও বেশি সময় ধরে ‘কাজের অভিজ্ঞতা নেওয়ার’ সুযোগও চান তাঁরা। এ ছাড়া চাকরির বাজার সম্পর্কে স্থানীয় পর্যায়ে আরও বেশি তথ্য-উপাত্ত পেতেও আগ্রহী শিক্ষার্থীরা।
প্রতিবেদনটির এক রচয়িতা বিবিসিকে বলেন, ‘সময়োপযোগী এবং বাস্তবসম্মত পরামর্শ দেওয়ার জন্য চাকরির বাজার সম্পর্কে আরও বেশি ওয়াকিবহাল থাকা অভিভাবক হিসেবে বড়দেরই কর্তব্য।
প্রয়োজন সরকারি দিকনির্দেশনা 
যুক্তরাজ্যের শিক্ষা বিভাগের এক কর্মকর্তা বলেছেন, ‘চাকরিদাতাদের তিন-চতুর্থাংশই বলে থাকেন, কর্মী নিয়োগের ক্ষেত্রে কাজের অভিজ্ঞতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই এটা খুবই জরুরি যে, স্কুলগুলো ছেলে-মেয়েদের সঙ্গে বাস্তবের চাকরি ক্ষেত্রের যোগাযোগ ঘটাতে ভূমিকা রাখবে।’
এদিকে, দেশটির শিক্ষক এবং প্রভাষকদের সংগঠনের উপদেষ্টা আদ্রিয়ান প্রানডেল এ বিষয়ে সরকারি পদক্ষেপের সমালোচনা করে বলেছেন, ‘চাকরির বিষয়ে যে মাত্রায় এবং যে ধরনের সহায়তা তারা পাচ্ছে, তাতে তরুণদের অসন্তুষ্ট হতে দেখে অবাক হওয়ার কিছু নেই।’
একই সঙ্গে প্রানডেল বলেন, শিক্ষকেরাও মনে করেন যৌথভাবেই এই সমস্যা সমাধান করতে হবে। সরকার এবং স্কুল-কলেজ, চাকরিদাতা ও চাকরিবিষয়ক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান সবাইকে মিলে ব্যাপক পরিসরেই এ নিয়ে কাজ করতে হবে।

Passive smoking 'damages children's arteries'

Passive smoking causes lasting damage to children's arteries, prematurely ageing their blood vessels by more than three years, say researchers.The damage - thickening of blood.